তার হাসিতে মন হারায় সবাই। গ্ল্যামার আর অভিনয়ে তো তিন দশকেরও বেশি সময় ধরে মাতিয়ে যাচ্ছেন। বয়সের ঘড়িটার কাঁটাগুলো তিনি যেন আটকে রেখেছেন আশ্চর্য জাদুমন্ত্রবলে। বলছি বলিউড ডিভা মাধুরী দীক্ষিতের কথা। ৫৬ পূর্ণ করে ৫৭ বছরে পা রাখলেন তিনি। জন্মদিনে মাধুরীর জানা যাক অজানা কিছু কথা…
অভিনেত্রী হতে চাননি মাধুরী! চমকে ওঠার মতো তথ্য হলেও এটাই সত্যি। নিজের ক্যারিয়ারে হতে চেয়েছিলেন একজন মাইক্রোবায়োলজিস্ট। ভাগ্যিস অভিনেত্রী হয়েছিলেন। না হয় মাধুরীর মতো অমন রূপবতীর প্রাণ ভোলানো অভিনয় কোথায় পেত দর্শক?
কার্গিল যুদ্ধের সময় এক পাকিস্তানি বৃদ্ধ বলেছিলেন, ‘ভারত যদি তাদের মাধুরী দীক্ষিতকে দিয়ে দেয়, তবেই এ দেশ ছেড়ে চলে যাব।’ বৃদ্ধের কথা শুনে বোঝা যায়- শুধু বলিউড নয়, বাইরেও সমান জনপ্রিয় ছিলেন এ অভিনেত্রী।
মাধুরীর সমালোচকরা সব সময় তাকে সমালোচনার বানে ভাসাতে প্রস্তুত থাকতেন। সমালোচকদের ধারণা ছিল, মাধুরী কেবল নিজের নাচের কারণেই টিকে আছে। সমালোচকদের জবাব দিতে সে বছর সেরা অভিনেত্রী হিসেবে বেশ কয়েকটি পুরস্কার জিতে নেন এই লাস্যময়ী।
২০১৩ সালের মার্চে ভারতে স্বামী-সন্তানসহ ফিরে এসে একটি অনলাইন ড্যান্স একাডেমি চালু করেন মাধুরী। যেখান থেকে ভক্তরা নাচের স্টেপ অনুশীলন করতে পারে।