লেবাননে হামলা চালিয়ে হিজবুল্লাহ প্রধানসহ বেশ কয়েকজন শীর্ষ নেতাকে হত্যা করেছে ইসরায়েল। এর মধ্যে ছিল ইরানের সামরিক বাহিনীর কয়েকজন কর্মকর্তাও। অন্তত ২০০ ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ে যার প্রতিশোধ নিয়েছে ইরান।
তবে এর জবাব দিতে মরিয়া ইসরায়েল। বলা হচ্ছে, কঠোর প্রতিশোধ নিতে ইরানের তেল অথবা পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে পারে ইসরায়েল। হামলার ধরন নিয়ে ইসরায়েলের কর্তৃপক্ষ মার্কিন প্রশাসনের সঙ্গে দফায় দফায় আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছে। তবে এখনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত আসেনি।
এমন পরিস্থিতিতে ইরানের পক্ষ থেকে যুক্তরাষ্ট্রকে জানানো হয়েছে ইসরায়েলের পক্ষ থেকে চালানো যেকোনো হামলার প্রতিশোধ নেবে দেশটি।
জানা গেছে, ইরানে হামলার বিষয়ে রোববার (১৩ অক্টোবর) ইসরায়েলি মন্ত্রিসভা একটি বৈঠকে বসবে।
এদিকে ইসরায়েলের হামলা ঠেকাতে আঞ্চলিক দেশগুলোর সঙ্গে কূটনৈতিক তৎপড়তা চালিয়ে যাচ্ছে তেহরান।
অন্যদিকে ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলার জন্য ইরানের তেল সেক্টরের ওপর নতুন করে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। ইরানের তেল পরিবহন ও ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত এমন কোম্পানির ওপর এই নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে।
শুক্রবার (১১ অক্টোবর) মার্কিন ট্রেজারি ও স্টেট ডিপার্টমেন্ট এই নিষেধাজ্ঞা ঘোষণা করে।