লিবিয়া থেকে ইউরোপ যাওয়ার পথে ভূমধ্যসাগরে একটি নৌকাডুবিতে অন্তত ৬০ জন অভিবাসনপ্রত্যাশীর মৃত্যু হয়েছে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। বৃহস্পতিবার (১৪ মার্চ) একটি দাতব্য উদ্ধারকারী গোষ্ঠীর অপারেটর এই শঙ্কার কথা জানিয়েছে। ব্রিটিশ বার্তা সংস্থা রয়টার্স এ খবর জানিয়েছে।
এসওএস মেডিটেরিয়ানি বলেছে, বুধবার ইতালির কোস্ট গার্ডের সঙ্গে সমন্বিতভাবে ২৫ জনকে খুব দুর্বল অবস্থায় করেছে গোষ্ঠীটি। দুই অচেতন ব্যক্তিকে হেলিকপ্টারে করে সিসিলিতে নেওয়া হয়েছে।
ধারণা করা হচ্ছে, ইতালি বা মাল্টার উদ্দেশে লিবিয়া থেকে অভিবাসনপ্রত্যাশীরা রওনা দিয়েছিল।
অভিবাসনের জন্য বিশ্বের ভয়াবহতম প্রাণঘাতী রুটে পরিণত হয়েছে মধ্য ভূমধ্যসাগর। জাতিসংঘের অভিবাসন সংস্থা (আইওএম)-এর তথ্য অনুসারে, গত বছর এই রুটটি পাড়ি দিতে গিয়ে আড়াই হাজার অভিবাসীর মৃত্যু বা নিখোঁজ হয়েছেন। চলতি বছরের শুরু থেকে এখন পর্যন্ত এই সংখ্যা ২২৬ জন।
এসওএস মেডিটেরিয়ানি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে লিখেছে, জীবিতরা লিবিয়ার জাবিয়া থেকে রওনা দিয়েছিল। সাত দিন পর তাদের উদ্ধার করা হয়েছে। যাত্রা শুরুর তিন দিন পর তাদের নৌযানের ইঞ্জিন বিকল হয়ে যায়। এতে নৌকা সাগরে ভাসতে থাকে। তাদের পানি ও খাবার ছাড়া থাকতে হয়েছে কয়েক দিন। জীবিতরা জানিয়েছে, যাত্রাপথে অন্তত ৬০ জনের মৃত্যু হয়েছে। মৃতদের মধ্যে নারী ও অন্তত এক শিশু রয়েছেন।
এই বিষয়ে ইতালির কোস্ট গার্ডের কোনও মন্তব্য পাওয়া যায়নি। আইওএম জানিয়েছে, এই খবরে তারা গভীর মর্মাহত।াভবারূমধ্যসাগরে নৌকাডুবি
৬০ অভিবাসনপ্রত্যাশীর মৃত্যুর আশঙ্কা
আন্তর্জাতিক ডেস্ক
লিবিয়া থেকে ইউরোপ যাওয়ার পথে ভূমধ্যসাগরে একটি নৌকাডুবিতে অন্তত ৬০ জন অভিবাসনপ্রত্যাশীর মৃত্যু হয়েছে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। বৃহস্পতিবার (১৪ মার্চ) একটি দাতব্য উদ্ধারকারী গোষ্ঠীর অপারেটর এই শঙ্কার কথা জানিয়েছে। ব্রিটিশ বার্তা সংস্থা রয়টার্স এ খবর জানিয়েছে।
এসওএস মেডিটেরিয়ানি বলেছে, বুধবার ইতালির কোস্ট গার্ডের সঙ্গে সমন্বিতভাবে ২৫ জনকে খুব দুর্বল অবস্থায় করেছে গোষ্ঠীটি। দুই অচেতন ব্যক্তিকে হেলিকপ্টারে করে সিসিলিতে নেওয়া হয়েছে।
ধারণা করা হচ্ছে, ইতালি বা মাল্টার উদ্দেশে লিবিয়া থেকে অভিবাসনপ্রত্যাশীরা রওনা দিয়েছিল।
অভিবাসনের জন্য বিশ্বের ভয়াবহতম প্রাণঘাতী রুটে পরিণত হয়েছে মধ্য ভূমধ্যসাগর। জাতিসংঘের অভিবাসন সংস্থা (আইওএম)-এর তথ্য অনুসারে, গত বছর এই রুটটি পাড়ি দিতে গিয়ে আড়াই হাজার অভিবাসীর মৃত্যু বা নিখোঁজ হয়েছেন। চলতি বছরের শুরু থেকে এখন পর্যন্ত এই সংখ্যা ২২৬ জন।
এসওএস মেডিটেরিয়ানি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে লিখেছে, জীবিতরা লিবিয়ার জাবিয়া থেকে রওনা দিয়েছিল। সাত দিন পর তাদের উদ্ধার করা হয়েছে। যাত্রা শুরুর তিন দিন পর তাদের নৌযানের ইঞ্জিন বিকল হয়ে যায়। এতে নৌকা সাগরে ভাসতে থাকে। তাদের পানি ও খাবার ছাড়া থাকতে হয়েছে কয়েক দিন। জীবিতরা জানিয়েছে, যাত্রাপথে অন্তত ৬০ জনের মৃত্যু হয়েছে। মৃতদের মধ্যে নারী ও অন্তত এক শিশু রয়েছেন।
এই বিষয়ে ইতালির কোস্ট গার্ডের কোনও মন্তব্য পাওয়া যায়নি। আইওএম জানিয়েছে, এই খবরে তারা গভীর মর্মাহত।