ইরাক থেকে ইসরায়েলে ড্রোন হামলা চালানো হয়েছে। আল মায়াদিন টেলিভিশনের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইরাকের দ্য ইসলামিক রেজিসটেন্স দাবি করেছে যে তারা ইসরায়েলের হাইফা বন্দরে ড্রোন হামলা চালিয়েছে। খবর আল জাজিরার।
ইরান-সমর্থিত এই সংগঠনের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, গণহত্যা বন্ধ না হওয়া পর্যন্ত ইসরায়েলি দখলদারিত্বের বিরুদ্ধে অভিযান চালিয়ে ফিলিস্তিনিদের রক্ষা করতে তারা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
এদিকে ইসরায়েলের সামরিক বাহিনী জানিয়েছে, পূর্ব দিক থেকে একটি ড্রোন আসতে দেখেছে তাদের সেনারা। কিন্তু সফলভাবে ওই ড্রোনকে আটকে দেওয়া সম্ভব হয়েছে এবং এটি ইসরায়েলের ভূখণ্ড অতিক্রম করতে পারেনি।
এর আগেও ইসরায়েলে হামলা চালিয়েছে ইসলামিক রেজিসটেন্স। ইসরায়েলের বন্দর নগরী ইলাতে ‘গুরুত্বপূর্ণ লক্ষ্যবস্তুতে’ ড্রোন হামলা চালানো হয়। ইলা নামের ওই শহরটি লোহিত সাগরের তীরে অবস্থিত।
এছাড়া গত জুনে ইসরায়েলের গুরুত্বপূর্ণ লক্ষ্যে ড্রোন হামলা চালানো হয়। জুনের শুরুর দিকে এসব হামলা চালানো হয়। সে সময় সংগঠনটি জানায় যে, তারা দখলদার ইসরায়েলের গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনাগুলোকে লক্ষ্যবস্তু করবে এবং ধ্বংস করে দেবে।
গাজায় ইসরায়েলি বাহিনীর হামলাকে কেন্দ্র করেই এসব হামলা চালানো হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। গত ৭ অক্টোবর ইসরায়েলের সীমান্তে প্রবেশ করে আকস্মিক হামলা চালায় ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস। এরপরই গাজায় অভিযান শুরু করে ইসরায়েল। অভিযানের নামে প্রায় ১০ মাস ধরে গাজায় তাণ্ডব চালাচ্ছে ইসরায়েলি সেনারা।
গাজায় যুদ্ধ শুরুর পর থেকেই ইরান সমর্থিত বিভিন্ন সংগঠন এবং হামাসের মিত্র হিজবুল্লাহর সদস্যদের সঙ্গে প্রতিদিনই ইসরায়েলি সেনাদের সংঘাতের খবর পাওয়া যাচ্ছে। এছাড়া ইয়েমেন, লেবানন এবং ইরান থেকেও বিভিন্ন সংগঠন ইসরায়েলের বিভিন্ন লক্ষ্যে হামলা চালাচ্ছে। আবার ইসরায়েলের দিক থেকে পাল্টা আক্রমণও চালানো হচ্ছে।
ইরাক থেকে ইসরায়েলে ড্রোন হামলা
আন্তর্জাতিক ডেস্ক
ইরাক থেকে ইসরায়েলে ড্রোন হামলা চালানো হয়েছে। আল মায়াদিন টেলিভিশনের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইরাকের দ্য ইসলামিক রেজিসটেন্স দাবি করেছে যে তারা ইসরায়েলের হাইফা বন্দরে ড্রোন হামলা চালিয়েছে। খবর আল জাজিরার।
ইরান-সমর্থিত এই সংগঠনের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, গণহত্যা বন্ধ না হওয়া পর্যন্ত ইসরায়েলি দখলদারিত্বের বিরুদ্ধে অভিযান চালিয়ে ফিলিস্তিনিদের রক্ষা করতে তারা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
এদিকে ইসরায়েলের সামরিক বাহিনী জানিয়েছে, পূর্ব দিক থেকে একটি ড্রোন আসতে দেখেছে তাদের সেনারা। কিন্তু সফলভাবে ওই ড্রোনকে আটকে দেওয়া সম্ভব হয়েছে এবং এটি ইসরায়েলের ভূখণ্ড অতিক্রম করতে পারেনি।
এর আগেও ইসরায়েলে হামলা চালিয়েছে ইসলামিক রেজিসটেন্স। ইসরায়েলের বন্দর নগরী ইলাতে ‘গুরুত্বপূর্ণ লক্ষ্যবস্তুতে’ ড্রোন হামলা চালানো হয়। ইলা নামের ওই শহরটি লোহিত সাগরের তীরে অবস্থিত।
এছাড়া গত জুনে ইসরায়েলের গুরুত্বপূর্ণ লক্ষ্যে ড্রোন হামলা চালানো হয়। জুনের শুরুর দিকে এসব হামলা চালানো হয়। সে সময় সংগঠনটি জানায় যে, তারা দখলদার ইসরায়েলের গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনাগুলোকে লক্ষ্যবস্তু করবে এবং ধ্বংস করে দেবে।
গাজায় ইসরায়েলি বাহিনীর হামলাকে কেন্দ্র করেই এসব হামলা চালানো হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। গত ৭ অক্টোবর ইসরায়েলের সীমান্তে প্রবেশ করে আকস্মিক হামলা চালায় ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস। এরপরই গাজায় অভিযান শুরু করে ইসরায়েল। অভিযানের নামে প্রায় ১০ মাস ধরে গাজায় তাণ্ডব চালাচ্ছে ইসরায়েলি সেনারা।
গাজায় যুদ্ধ শুরুর পর থেকেই ইরান সমর্থিত বিভিন্ন সংগঠন এবং হামাসের মিত্র হিজবুল্লাহর সদস্যদের সঙ্গে প্রতিদিনই ইসরায়েলি সেনাদের সংঘাতের খবর পাওয়া যাচ্ছে। এছাড়া ইয়েমেন, লেবানন এবং ইরান থেকেও বিভিন্ন সংগঠন ইসরায়েলের বিভিন্ন লক্ষ্যে হামলা চালাচ্ছে। আবার ইসরায়েলের দিক থেকে পাল্টা আক্রমণও চালানো হচ্ছে।