'ইউর ড্রিম হোম কেয়ার' নিয়ে বিভ্রান্তিমূলক সংবাদ পরিবেশন

প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন করেছেন মোহাম্মদ আজিজ

ডেস্ক রিপোর্ট
  ০৭ জুন ২০২৪, ১২:১৯

হোমকেয়ার প্রতিষ্ঠান 'ইউর ড্রিম হোম কেয়ার' নিয়ে বিভ্রান্তিমূলক সংবাদ পরিবেশনের অভিযোগ করেছেন প্রতিষ্ঠানটির কর্ণধার এবং কমিউনিটির পরিচিত মুখ মোহাম্মদ আজিজ।
৪ জুন মঙ্গলবার জ্যাকসন হাইটইসে করা এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি একটি পত্রিকার উদ্দেশ্যমূলক সংবাদ পরিবেশন করে তার ও প্রতিষ্ঠানের সুনাম ক্ষুণ্ণ করার অভিযোগ এনেছেন। সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, " নিউইয়র্কের সাংবাদিক বন্ধুদের সাথে আমার দীর্ঘদিনের সম্পর্ক। এই সম্পর্ক আগামীতেও অব্যাহত থাকবে। আমি কখনো চিন্তা করিনি এই ধরনের পরিস্থিতি নিয়ে আপনাদের সাথে কথা বলবো। কিন্তু আমি ব্যবসায়ীক কারণে সংবাদ সম্মেলনে করতে বাধ্য হয়েছি।"
তিনি বলেন, গত ২৪ মে ২০২৪ তারিখে নিউইয়র্ক থেকে প্রকাশিত একটি সাপ্তাহিক পত্রিকার নাম উল্লেখ করে বলেন তাদের' ইউর ড্রিম হোম কেয়ার’কে কারণ দর্শাও নোটিশ শিরোনামে করা সংবাদটি সঠিক নয়। এটিকে তিনি মিথ্যা, বানায়োট, মানহানিকর ও বিভ্রান্তিমূলক বলে উল্লেখ করেছেন। 
মোহাম্মদ আজিজ বলেছেন, " এই মিথ্যা ও বিভ্রান্তিমূলক সংবাদটি আমার প্রতিষ্ঠানের ব্যাপক ক্ষতি সাধন করেছে। সেই সাথে আমার ব্যক্তিগত সম্মানহানি হয়েছে। তিনি বলেছেন, পরের সপ্তাহে তাঁর নামে আরেকটি মিথ্যা এবং বিভ্রান্তিমূলক সংবাদ পরিবেশন করা হয়েছে। সেই রিপোর্টে প্রবাসের মাদার সংগঠন হিসাবে পরিচিত বাংলাদেশ সোসাইটিকেও হেয়প্রতিপন্ন করা হয়েছে।
মোহাম্মদ আজিজ বলেন, "প্রথম সংবাদের বিষয়বস্তু নিয়ে আমি কথা বলতে চাই। ঐ সংবাদে মিসবাহ আবদীন ও ফরিদা ইয়াসমীনের করা আমার ও আমার প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা চেয়ে এক মামলার বিকৃত বয়ান উপস্থাপন করা হয়েছে। মিসবাহ আবদীন এবং ফরিদা ইয়াসমীন মাননীয় আদালতে যে নিষেধাজ্ঞা চেয়েছেন, তার শুনানীতে মাননীয় আদালত আমাদের দেয়া তথ্যের ভিত্তিতে তাদের দাবি (মিসবাহ- ফরিদা) নাকচ করে দেয়। সেই ডকুমেন্ট আমার কাছে রয়েছে। যা আপনারা চাইলে আমি দিবো। মাননীয় আদালতে সত্যের পক্ষে যে রায় দিয়েছে, তার প্রতি আমি এবং আমার প্রতিষ্ঠান শ্রদ্ধাশীল।" ইতিমধ্যে  আইনজীবীর মাধ্যমে নোটিশ দেয়া হয়েছে এবং মানহানির মামলা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বলে তিনি উল্লেখ করেন।
তিনি বলেন, মিসবাহ আবদীনের কাছ থেকে 'ইউর ড্রিম হোম কেয়ার' ২০২২ সালের ৪ আগস্ট আইনজীবীর মাধ্যমে আমি ক্রয় করি। সেই সময় মিসবাহ আবেদীন আমার কাছে গোপন করে যে, আইআরএস’র কাছে এই প্রতিষ্ঠানের বকেয়া ৭ লাখ ৬০ হাজার ডলার। পরবর্তীতে আমি তা পরিশোধ করেছি।